মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ১১:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
গাইবান্ধায় সাতদিনব্যাপি বৃক্ষরোপন অভিযান ও বৃক্ষ  মেলার  শুভ উদ্বোধন গাইবান্ধায় ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান আতঙ্কে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা গাইবান্ধা সরকারি কলেজে আন্ত:বিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্ট শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত কে এই দবির উদ্দিন? নিজেকে অধ্যক্ষ হিসেবে জাহির করে নেমেছেন এমপিও বাণিজ্যে রাতে নৈশপ্রহরী দিনে হিসাব রক্ষক জুয়া খেলে গাইবান্ধায় জিরো থেকে হিরো কে এই খোকন গাইবান্ধার লক্ষ্মীপুরে রাস্তার হেরিংবন নষ্ট, চলাচলে হাজারো মানুষের দূর্ভোগ চরমে গাইবান্ধার মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে উপ-পরিচালকের তেলেসমাতি টনক নড়েনি গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষের সাদুল্লাপুরে তরফ মহদীপুর দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষা কার্যক্রম চলছে গোলে মালে যতদিন
নোটিশ :

জেলা/উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ : সাপ্তাহিক গাইবান্ধার বুকে পত্রিকার জন্য গাইবান্ধা জেলার বিভিন্ন উপজেলাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থান/এলাকায় প্রনিতিধি নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহীরা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও পাসপোর্ট সাইজের এক কপি ছবিসহ সরাসরি অথবা ডাকযোগে সম্পাদক বরাবর আবেদন করুন। প্রকাশক ও সম্পাদক, সাপ্তাহিক গাইবান্ধার বুকে , গোডাউন রোড, কাঠপট্টী, গাইবান্ধা। ফোন: : ০১৭১৫-৪৬৪৭৪৪, ০১৭১৩-৫৪৮৮৯৮

আল বিদিয়া মাটির মসজিদ

অনলাইন ডেক্স / ৩৯৭ Time View
Update : বুধবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৩, ৪:১০ অপরাহ্ন

সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফুজিরা আল বিদিয়া নামক স্থানে রয়েছে প্রায় ৬০০ বছরের পুরোনো প্রাচীন একটি মসজিদ। মসজিদটি ‘আল বিদিয়া মসজিদ’ নামে পরিচিত। মসজিদের নামকরণে এ স্থানের নামকরণ করা হয়েছে ‘আল বিদিয়া’ নামে। ফুজিরাহ শহর থেকে ৫০ কিলোমিটার উত্তরে মসজিদটি অবস্থিত। প্রবাসীদের কাছে ‘আল বিদিয়া মাটির মসজিদ’ হিসাবে ব্যাপক পরিচিত রয়েছে মসজিদটির। স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, মসজিদটি প্রায় ৬০০ বছরের পুরোনো। ৫৩ বর্গমিটার (৫৭০ বর্গফুট) আয়তনজুড়ে নির্মিত হয় প্রাচীন এ মসজিদ। আরব উপসাগরের তীরে নৌপথে যোগাযোগের মাধ্যম থাকায় অনেকের মতে, ইসলাম প্রচারের জন্য এ অঞ্চলে আগত কয়েকজন সাহাবা হাজার বছর আগে পাহাড় কেটে এ মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। সাগরের তীর কাছে থাকায় ও এ এলাকায় মানুষের জনবসতি থাকায় এ স্থানটি তারা (সাহাবারা) ইসলাম প্রচারের মাধ্যম হিসাবে মসজিদটি নির্মাণ করেছেন।

জানা যায়, ফুজাইরাহ প্রত্নতত্ত্ব ও ঐতিহ্য বিভাগ এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছিল যে, মসজিদটি ১৪৪৬ খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। ১৯৯৭-৯৮ সালে মসজিদটির নির্মাণকাল নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় ফুজিরাহ প্রত্নতাত্ত্বিক কেন্দ্র দ্বারা অনুসন্ধান করা হয়। সরেজমিন মসজিদে গিয়ে দেখা যায়, ঐতিহাসিক এ মসজিদটির পুরোটাই মাটি ও পাথরের তৈরি। একটিমাত্র পিলারের ওপর ভর করে আছে মসজিদটি। চারপাশে রয়েছে দেওয়াল। প্রার্থনা কক্ষের মধ্যে নেই কোনো জানালা। কাঁচা মাটি দ্বারা পলেস্তরার স্তর দেওয়া আছে দেওয়ালে। তবে বাতাস আসা-যাওয়ার জন্য মূল ফটকের ওপর কিছুটা অংশ প্রায়ই খোলা থাকে। প্রার্থনা কক্ষে আলো আসার জন্য রয়েছে ছোট ছোট কয়েকটি ফাঁকা জায়গা। প্রার্থনা কক্ষের ভেতরে ছোট মিহরাব ও একটি মিম্বার রয়েছে। মসজিদের ছাদে ভিন্ন রকমের চারটি গম্বুজ, মসজিদের সামনে একটি পানির কূপ ও পেছনে দুটি দুর্গ রয়েছে। ভেতরের দেওয়ালে কোনো কোনো অংশে সাধারণ কারুকাজ করা। কুরআন রাখার জন্য দেওয়ালের চারপাশে ঘন আকৃতির বক্স করা আছে। মসজিদের ভেতরে কিছু কুরআন শরিফ, কয়েকটি বাতি, মাইক, একটি দেওয়ালঘড়ি ও একটি বিদ্যুৎচালিত পাখা রয়েছে। এ ছাড়া এখানে রয়েছে একটি অতিপ্রাচীন বরই গাছ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
এক ক্লিকে বিভাগের খবর