গাইবান্ধার সাঘাটায় রাস্তার গাছ কর্তন সংক্রান্ত ঘটনায় মিথ্যা অপপ্রচারের শিকার হয়েছেন মর্মে দাবী জেলা পরিষদের সদস্য ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ভুক্তভোগী শাখাওয়াত হোসেনের।
শাখাওয়াত হোসেনের দাবী, সাঘাটা উপজেলার হাফানিয়া হতে জুমারবাড়ী রাস্তার দু’পার্শ্বে সাম্প্রতিক সময়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগ কেয়ার প্রজেক্টের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রজাতির গাছ লাগান। বর্তমানে রাস্তাটির সম্প্রসারণের কাজ চলায় স্থানীয় লোকজন তাদের জমি সংলগ্ন গাছগুলো কর্তন করে নিয়ে যান। বিষয়টি জানতে পেরে জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ থানায় অভিযোগও করেছেন। এরপরও গাছ কর্তনের খবর পেয়ে রাস্তায় গিয়ে বাঁধা-নিষেধ করেন। এমনকি পুলিশ দিয়ে বাঁধা-নিষেধ করেও জনগণের চাপের মুখে নিরুপায় হয়ে ফিরে আসেন। এ গাছগুলো টেন্ডার ছাড়া কিভাবে কর্তন করা হয়েছে তা সড়ক ও জনপথ বিভাগসহ জনগণই জানেন। আরও দাবী করেন, তিনি জেলা পরিষদের দু’বারের নির্বাচিত সদস্য।
এছাড়াও বর্তমানে জুমারবাড়ী ইউনিয়নের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন সাধারণ সম্পাদক ও একটি কলেজের প্রভাষক পদে কর্মরত আছেন। এ কারণে এলাকায় তার বেশ পরিচিতি ও জনপ্রিয়তা রয়েছে।
উল্লেখিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে তাঁকে জড়িয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও নিউজ পোর্টালে যে তথ্য পরিবেশন করে অপপ্রচার চালানো হয়েছে তা মানবাধিকার লঙ্ঘন। এটি সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার একটি অপকৌল মাত্র। তিনি এই মিথ্যা অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার থেকে বিরত থাকার জোর দাবী জানান।