বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১১:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
শিরোনাম
গাইবান্ধায় সাতদিনব্যাপি বৃক্ষরোপন অভিযান ও বৃক্ষ  মেলার  শুভ উদ্বোধন গাইবান্ধায় ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান আতঙ্কে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা গাইবান্ধা সরকারি কলেজে আন্ত:বিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্ট শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত কে এই দবির উদ্দিন? নিজেকে অধ্যক্ষ হিসেবে জাহির করে নেমেছেন এমপিও বাণিজ্যে রাতে নৈশপ্রহরী দিনে হিসাব রক্ষক জুয়া খেলে গাইবান্ধায় জিরো থেকে হিরো কে এই খোকন গাইবান্ধার লক্ষ্মীপুরে রাস্তার হেরিংবন নষ্ট, চলাচলে হাজারো মানুষের দূর্ভোগ চরমে গাইবান্ধার মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে উপ-পরিচালকের তেলেসমাতি টনক নড়েনি গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষের সাদুল্লাপুরে তরফ মহদীপুর দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষা কার্যক্রম চলছে গোলে মালে যতদিন
নোটিশ :

জেলা/উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ : সাপ্তাহিক গাইবান্ধার বুকে পত্রিকার জন্য গাইবান্ধা জেলার বিভিন্ন উপজেলাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থান/এলাকায় প্রনিতিধি নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহীরা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও পাসপোর্ট সাইজের এক কপি ছবিসহ সরাসরি অথবা ডাকযোগে সম্পাদক বরাবর আবেদন করুন। প্রকাশক ও সম্পাদক, সাপ্তাহিক গাইবান্ধার বুকে , গোডাউন রোড, কাঠপট্টী, গাইবান্ধা। ফোন: : ০১৭১৫-৪৬৪৭৪৪, ০১৭১৩-৫৪৮৮৯৮

গাইবান্ধায় খাবারে বিষক্রিয়ায় মাদ্রাসার ১৬ শিক্ষার্থী হাসপাতালে

স্টাফ রিপোর্টার / ১২২ Time View
Update : বুধবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২৩, ৫:২৮ পূর্বাহ্ন

গাইবান্ধা শহরের ফোরকানিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসায় রান্না করা খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে ওই প্রতিষ্ঠানের ১৬ শিক্ষার্থী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। অসুস্থ শিক্ষার্থীরা বর্তমানে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের ডায়রিয়া বিভাগে চিকিৎসাধীন আছে।

মঙ্গলবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) এএসএম রুহুল আমিন। শিক্ষার্থীরা ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হলে একইদিন সকালে তাদের হাসাপতালে ভর্তি করে মাদরাসা কর্তৃপক্ষ।

আবাসিক মেডিকেল অফিসার এএসএম রুহুল আমিন জানান, সকালে গাইবান্ধার ফোরকানিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসায় ১৬ জন শিক্ষার্থী ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসে। অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে তাদের সবাইকে ভর্তি নেওয়া হয়েছে। হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে (বিভাগে) তাদের চিকিৎসা চলছে।

ফোরকানিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার মোহতামিম মাওলানা মানসুর রাহমান বলেন, মাদ্রাসার প্রায় ২০০ জন বাচ্চা সবাই আবাসিকে থাকে। তারা তিনবেলাই মাদ্রাসার রান্না করা খাবার খায়। প্রতিদিনের মতোই গত রাতেও তারা স্বাভাবিক (সাদা ভাত, ডাল ও শিম ভাজি) খাবার খেয়ে শুয়ে পড়ে। এরপর রাত ২টার দিকে হঠাৎ কয়েকটা বাচ্চার পাতলা পায়খানা হয় এবং কয়েকটা বাচ্চা বমিও করে ফেলে। পরে আমরা স্যালাইনসহ প্রাথমিক ওষুধ খাওয়াই। তারপরেও বাথরুম-বমি কন্ট্রোল না হওয়ায় আমরা সকালে তাদেরকে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করি। সেখানে তাদের চিকিৎসা চলছে। আমরা প্রত্যেক বাচ্চার অভিভাবকে খবর দিয়েছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
এক ক্লিকে বিভাগের খবর